Connect with us

দেশজুড়ে

সারাদেশে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত

Avatar photo

Published

on

লক্ষ্মীপুর 
সারাদেশের ন্যায় লক্ষ্মীপুরে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে পালিত হয়েছে ২৬ শে মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস।
দিবসটি উপলক্ষ্যে লক্ষ্মীপুর জেলা স্টেডিয়াম মাঠে গত বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সারাদিনব্যাপী জাতীয় সঙ্গীত, জাতীয় পতাকা উত্তোলন, পায়রা উড়ানো, শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধা নিবেদন, কুচকাওয়াজ ও শারীরিক কসরৎ প্রদর্শন, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পুরস্কার বিতরণ ইত্যাদি কর্মসূচি পালিত হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক এ কে এম টিপু সুলতান, পুলিশ সুপার শাহ মিজান শাফিউর রহমান, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ আজিজুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্র্বিক) মো. শাহাদাত হোসাইন, সহকারী পুলিশ সুপার মারুফ হোসেন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সার্বিক সহযোগিতা ছিলেন আরিফুজ্জামা, নেজারত কালেক্টর লক্ষ্মীপুর।
রাজশাহী
রাজশাহীতে মহান স্বাধীনতা দিবসের প্রথম প্রহরে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে শহীদ মিনারগুলোতে সর্বস্তরের মানুষের ঢল নামে। রাত ১২টা এক মিনিটে মহানগরীর ভুবনমোহন পার্ক শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান রাজশাহী সদর আসনের সংসদ সদস্য ও ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা। এছাড়া রাজশাহী কলেজ শহীদ মিনার, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ মিনারসহ অন্যান্য শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করে বিভিন্ন সংগঠন।
ভুবনমোহন পার্কে আরও শ্রদ্ধা নিবেদন করে মুক্তিযোদ্ধা ক্লাব, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, রাজশাহী সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলরবৃন্দ, রাসিকের কর্মকর্তা-কর্মচারী, রাসিক কর্মচারী ইউনিয়ন, মহানগর আওয়ামী লীগ, জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশন, ন্যাপ, জাসদ, রাজশাহী ওয়াসা, জাতীয় যুব জোট, রাজশাহী সাংবাদিক ইউনিয়ন, কমিউনিস্ট পার্টি ছাত্র ইউনিয়ন বিশেষ গেরিলা বাহিনী, খেলাঘর আসর, বাসদ, নাগরিকাধিকার সংস্থা, রাজশাহী ফটোজার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন, ২০ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন সংগঠন। রাজশাহী কলেজে শ্রদ্ধা জানান, রাজশাহী কলেজ প্রশাসন, মহানগর বিএনপি, মহানগর ছাত্রদল, বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষসহ নানান সংগঠন। রাজশাহী কোর্ট শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন জেলা পরিষদের প্রশাসক মাহাবুব জামান ভুলু, বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ হেলালুদ্দিন, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী, পুলিশ সুপার আলমগীর কবির। রাজশাহী সিভিল সার্জন, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ, জেলা যুবলীগ, আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী, ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, রাজপাড়া থানা ওয়ার্কার্স পার্টি, এলজিইডি রাজশাহী, রাকাব কর্মচারী সংসদসহ নানা সংগঠনও সেখানে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে।
মাগুরা
যথাযথ ভাবগাম্ভীর্য ও উৎসবমুখর পরিবেশে মাগুরা জেলা স্টেডিয়াম মাঠে মাগুরা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত হয়। পবিত্র কোরআন তেলোয়াতের মধ্য দিয়ে সকাল ৮টা থেকে অনুষ্ঠান শুরু হয়। অনুষ্ঠানে আগত বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীরা কুচকাওয়াজ ও সমকালীন এবং স্বাধীনতার ওপর বিভিন্ন প্রদর্শনীতে অংশ নেয়। এছাড়া কুচকাওয়াজে পুলিশ, আনসার, সিভিল ডিফেন্সের সদস্যরা অংশ নেয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মাগুরা জেলার জেলা প্রশাসক মাহাবুবর রহমান, পুলিশ সুপার মো. জিহাদুল কবির, সহকারী পুলিশ সুপার সুদর্শন কুমার রায়, মাগুরা পৌর মেয়র ও বিএনপি নেতা ইকবাল আক্তার খান কাফুর, মাগুরা জেলা আ. লীগের সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ কুমার কুন্ডু ও আ. লীগ নেতা আবু নাসের বাবলু প্রমুখ। জেলা প্রশাসক অনুষ্ঠানে আগত মুক্তিযোদ্ধাদের পুরস্কার প্রদান করেন।
পীরগাছা
রংপুরের পীরগাছায় মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে পীরগাছা উপজেলা প্রশাসন দিনব্যাপী নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেন। রাত ১২টা ১ মিনিটে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ৩১ বার তোপধ্বনির পর ফুল দিয়ে শহীদদের শ্রদ্ধা জানানো হয়। সকাল ৯টায় স্থানীয় জেএন মডেল হাইস্কুল মাঠে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীদের কুচকাওয়াজ শেষে মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা, আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়।
এতে সভাপতিত্ব করেন, পীরগাছা উপজেলা নির্বাহী অফিসার আলিয়া ফেরদৌস জাহান, প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আফছার আলী, বিশেষ অতিথি সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবু নাসের শাহ্ মো. মাহবুবুর রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান ফরহাদ হোসেন অনু, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মনঝুরী বেগম, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ওয়াজেদ আলী সরকার, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাকিম সরদার, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ মিলন। বক্তব্য দেন পীরগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম, আব্দুর রউফ আনসারী, মতিয়ার রহমান।
অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন জয়ন্ত সরকার, তাকে সহযোগিতা করেন গোলাম কিবরিয়া। পরে পুরস্কার বিতরণ ও সন্ধ্যায় স্থানীয় বটতলায় স্বাধীনতা চত্ব¡রে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
জীবননগর
জীবননগরে নানা আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে পালিত হল মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। এ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় জীবননগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার নুরুল হাফিজের সভাপতিত্বে উপজেলার বিভিন্ন স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের অংশগ্রহণে একটি র‌্যালি বের হয়। র‌্যালি শেষে জীবননগর থানা পাইলট বহুমুখী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জীবননগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবু মো. আ. লতিফ অমল। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জীবননগর থানার অফিসার্স ইনচার্জ হুমায়ন কবির, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান হাজী মো. হাফিজুর রহমান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আয়েশা সুলতানা লাকী, জীবননগর থানা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, থানা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আ. সাত্তার। অনুষ্ঠান শেষে প্রধান অতিথি ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।
নাসিরনগর
২৬শে মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা প্রসাশন, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন ও সুশীল সমাজ দুই দিনব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে।
কর্মসূচির মধ্যে ছিল রাত ১২টা ১ মিনিটে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে স্থানীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ, সকাল থেকে দিনব্যাপী কুচকাওয়াজ, র‌্যালি, আলোচনা সভা, ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা চৌধুরী মোয়াজ্জম আহম্মদের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নাসিরনগর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এটিএম মনিরুজ্জামান সরকার, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান গোলাম নূর, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ডা. রাফি উদ্দিন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান অঞ্জন কুমার দেব প্রমুখ।
নেত্রকোনা
নেত্রকোনা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে গত বৃহস্পতিবার নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে মহান স্বাধীনতা দিবস পালিত হয়েছে। জেলা শহরের সাতপাই স্টেডিয়াম মাঠে কুচকাওয়াজের অভিবাদন গ্রহণ করেন জেলা প্রশাসক ড. তরুণ কান্তি শিকদার ও পুলিশ সুপার মো. জাকির হোসেন খান।
শৈলকুপা
মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার কবিরপুর মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিসৌধের বিজয় স্তম্ভে প্রথম প্রহরে ৭১’র শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে হাজারো মানুষের ঢল নেমেছিল। পুষ্পমাল্য অর্পণ ও নানা কর্মসূচি পালনের মধ্য দিয়ে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসটি পালিত হয়েছে।
শ্রদ্ধা নিবেদন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সন্দ্বীপ কুমার সরকারের নেতৃত্বে উপজেলা প্রশাসন, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মনোয়ার হোসেন মালিথার নেতৃতে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, শৈলকুপা থানার অফিসার ইনচার্জ এম এ হাসেম খান এর নেতৃতে থানা প্রশাসন, উপজেলা পরিষদ, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, উপজেলা চেয়ারম্যান শিকদার মোশররফ হোসেন সোনা ও ভাইস চেয়ারম্যান শামীশ হোসেন এর নেতৃতে উপজেলা আওয়ামী লীগ, কাজী আশরাফুল আজম এর নেতৃত্বে পৌর আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল, শিহাব মল্লিক ও মনিরুজ্জামান সুমন এর নেতৃতে প্রেসক্লাব শৈলকুপা, শৈলকুপা পাবলিক হল ও লাইব্রেরি, শৈলকুপা পৌরসভা, দেশ ব্যান্ড, শৈলকুপা মহিলা কলেজ, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী, প্রহতি লেখক সংঘ, ছাত্র ইউনিয়ন, এছাড়া বিভিন্ন স্কুল-কলেজসহ সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠন শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
পাকুন্দিয়া
যথাযথ মর্যাদা ও ভাব গম্ভীর্য্যরে মধ্য দিয়ে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় বৃহস্পতিবার মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষ্যে উপজেলা প্রশাসনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছে।
উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে পৌর সদর পাকুন্দিয়া পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গণে কুচকাওয়াজ ও ডিসপ্লের আয়োজন করে। এর আগে উপজেলা চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম রেনু, ইউএনও মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডার মিসবাহ উদ্দিন ও ওসি হাসান আল মামুন বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন।
এছাড়াও বিকেলে উপজেলা প্রাঙ্গণে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ডাকবাংলো প্রাঙ্গণে মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়েছে।
সলঙ্গা
যথাযোগ্য মর্যাদায় সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় ২৬ শে মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত হয়েছে। সুলেখা মাল্টিমিডিয়া স্কুল সকাল ৯ টায় স্বাধীনতা দিবসের র‌্যালি বের করে। র‌্যালি শেষে প্রতিষ্ঠানের অফিস কক্ষে মিলাদ, দোয়া ও আলোচনা সভা করেছে। আলোচনা সভায় প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, হাটিকুমরুল ইউনিয়নের সদস্য গোলাম মোস্তফা, সাংবাদিক কারিকুল ইসলাম, অত্র প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ইসমাইল তালুকদার, আব্দুল মালেক, শাহীন প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রী ও অভিভাবকদের নিয়ে বনভোজনের আয়োজন করে।

মধুখালী
ফরিদপুরের মধুখালীতে গত বৃহস্পতিবার ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন যথাযথ মর্যাদায় পালিত হয়েছে।
ভোরে ৩১ বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে দিবসটির সূচনা হয়। সকালে বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফ স্মৃতি জাদুঘরে তার প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ, ডুমাইন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা মফিজের কবর জেয়ারত শেষে মধুখালী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও সালাম গ্রহণ করেন প্রধান অতিথি ফরিদপুর-১ আসনের এমপি মো. আব্দুর রহমান। সাথে ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আজিজুর রহমান মোল্যা, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মাদ হাবিব উল্ল্যাহ, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রুহুল আমিন। পরে বেলুন ও শান্তির প্রতীক কবুতর উড়িয়ে উদ্বোধন করেন অতিথিবৃন্দ।
পুলিশ, আনসার ও ভিডিপি এবং উপজেলার প্রায় ৩০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কুচকাওয়াজ ও শরীরচর্চায় অংশগ্রহণ করে। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীদের খেলাধুলা এবং দুপুরে বীরমুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা এবং বিকালে প্রীতি ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

গাজীপুর

গাজীপুরে বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত ভবনে পুনরায় রেস্টুরেন্ট চালু, আতঙ্কে স্থানীয়রা

Avatar photo

Published

on

গাজীপুর প্রতিনিধি:
গাজীপুরে বিস্ফোরণে বিধ্বস্ত ভবনে অননুমোদিতভাবে পুনরায় রেস্টুরেন্ট চালু হওয়ার বিগত ৫ বছরেও কোন ব্যবস্থা নেয়নি কর্তৃপক্ষ। বেইলি রোড ট্র্যাজেডির পর রেস্টুরেন্টটিতে পুনরায় দুর্ঘটনার আশঙ্কায় রীতিমতো আতঙ্গে ভুগছেন প্রতিবেশীরা। রেস্টুরেন্ট মালিক বিস্ফোরণের ঘটনাকে ‘অগ্নিকাণ্ড’ উল্লেখ করে বীমা কোম্পানি থেকে কোটি টাকার ক্ষতিপূরণ পেলেও আশপাশের ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আজও দাঁড়ায়নি কেউ। উন্মুক্ত আলো-বাতাস বিহীন ওই রেস্তোরাঁর বদ্ধ রান্নাঘরে এক ভয়াবহ বিস্ফোরণে ভবনের ভেসমেন্ট লন্ডভন্ড হয়ে যায় এবং কয়েকটি ভবনের মূল কলাম ভেঙ্গে পড়ে।

উল্লেখ্য বিগত ২০১৯ সালের ৭ সেপ্টেম্বর রাতে গাজীপুর মহানগরীর বোর্ড বাজারে অবস্থিত বাংলার রাঁধুনি রেস্তোরাঁয় সংঘটিত ওই বিস্ফোরণে ১ জন নিহত ও ১৭ জন আহত হয়। ব্যস্ততম বোর্ড বাজার বাসস্ট্যান্ডে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক ঘেঁষেই মনসুর আলী সুপার মার্কেটের নীচ তলায় রেস্তোরাটি অবস্থিত। বিস্ফোরণে রেস্তোরাঁর ভেতরে থাকা লোকজন ছাড়াও পথচারিরাও আহত হয়। মহাসড়কের বিপরীত পাশে বোর্ডবাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে গিয়েও বিস্ফোরিত বস্তু আঘাত আনে। মসজিদের ক্ষতিগ্রস্ত অংশ আজও ওই ভয়াবহ বিস্ফোরণের সাক্ষী হয়ে আছে।

স্থানীয়দের প্রশ্ন, আর কত ভয়াবহ বিস্ফোরণ ও প্রাণ ঝরলে কর্তৃপক্ষ সজাগ হবে। ওই ঘটনার পর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে। এ ঘটনায় গঠিত পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটির রিপোর্ট জমা দেয়া পর্যন্তই সবার দায়িত্ব শেষ। পরবর্তীতে রেস্তোরাঁ বা ভবনটির কার্যক্রম সম্পর্কে আর কেউ খবর রাখেনি। এ সংক্রান্ত তদন্ত কমিটির প্রস্তাবনা-নির্দেশনাও আর বাস্তবায়ন হয়নি। বরং যথাযথ নিয়ম কানুন প্রতিপালন ছাড়াই চিহ্নিত ঝুঁকিপূর্ণ ভবনটিতে আগের জায়গায় রেস্তোরাঁ চালুসহ সব ধরনের কার্যক্রম চলছে আরো জোরেশোরে। এতো বড় একটা দুর্ঘটনার পরও যেনতেনভাবে সেই ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে পুনরায় রেস্টুরেন্ট চালু হওয়ায় বিস্ময়ে অবাক স্থানীয়রা। ভবনটি সংস্কার বা পুনঃনির্মাণে রাজউকের অনুমোদন ও ফায়ার সার্ভিসের অনাপত্তি সনদও নেয়ার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেনি রেস্তোরাঁ ও ভবন মালিকপক্ষ।ঝুঁকিপূর্ণ ভবনটিতে কীভাবে আগের মতই সব কার্যক্রম চলছে তা যাচাই করে দেখারও সময় হয়নি সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরের।

পাশের ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী ও ভবন মালিকরা জানান, বিস্ফোরণে ক্ষয়ক্ষতি হলেও রেস্টুরেন্ট মালিক ‘অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত বাবদ’ বীমা কোম্পানি থেকে এক কোটি টাকার ক্ষতিপূরণ লাভ করেন। অথচ ওই রেস্তোরাঁ মালিকের কারণে যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তাদের কাউকেই একটি টাকাও ক্ষতিপূরণ দেয়া হয়নি। বিগত ২০২১ সালের ২৭ জুন রাজধানীর মগবাজারে ভয়াবহ বিস্ফোরণে ৭ জন নিহত হওয়ার পর দিনই প্রতিবেশী আতঙ্কগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে বাংলার রাঁধুনি রেস্তোরাঁর কার্যক্রম পরিচালনা প্রসঙ্গে জেলা প্রশাসক, পুলিশ কমিশনার এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সসহ সরকারের বিভিন্ন দফতরে আবেদন করেন। প্রায় তিন বছর পেরিয়ে গেলেও আজও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোনো ব‍্যবস্থা গ্রহণ করেননি। সম্প্রতি রাজধানীর বেইলি রোডের একটি ভবনে রেস্টুরেন্টে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে প্রায় অর্ধশত প্রাণহানির ঘটনায় গাজীপুর বোর্ড বাজারের আলোচিত বাংলার রাঁধুিন রেস্তোরাঁ সংলগ্ন ব্যবসায়ীদের মধ্যে এখন রীতিমতো আতঙ্ক বিরাজ করছে।

স্থানীয়দের প্রশ্ন, বাংলার রাঁধুনির জরুরি বর্হিনির্গমন ব্যবস্থা না থাকা ভবনের ভেতরে আটকে থাকা মানুষগুলোর পরিণতি যদি নতুন কোনো বেইলি রোড ট্র্যাজেডি তৈরি করে তাহলে তার দায়ভার কে নিবে? বিগত ২০১৯ সালের দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোরই বা কি হবে যারা পূর্বের দুর্ঘটনার ঋণের বোঝা এখনো বয়ে বেরাচ্ছেন। রাঁধুনি রেস্তোরাঁর মালিক হাবিব কিন্তু ঠিকই ইন্সূরেন্সের টাকা দিয়ে তার ক্ষতি পুষিয়ে নিবেন। রাশেদের মতো সন্তান হারানো মায়ের কোল ভরিয়ে দিবে কে?

এদিকে এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে বাংলার রাঁধুনি রেস্তোরাঁর মালিক হাবিবুর রহমান হাবিব বলেন, ভবনটি যথাযথভাবে সংস্কার করেই আমরা পুনরায় রেস্তোরাটি চালু করেছি। এখন আর কোন ঝুঁকি নেই।

Continue Reading

গাজীপুর

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের মেমোরিয়াল ডে-২০২৪ উদযাপন

Avatar photo

Published

on

কর্তব্যরত অবস্থায় জীবন উৎসর্গকারী পুলিশ সদস্যের স্মরণে “পুলিশ মেমোরিয়াল ডে-২০২৪” উদযাপন করেছে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ।

‘কর্তব্যের তরে, করে গেলে যাঁরা,আত্মবলিদান-প্রতিক্ষণে স্মরি, রাখিব ধরি, তোমাদের সম্মান’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে শনিবার এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মোঃ মাহবুব আলম বিপিএম পিপিএম(বার)।

অনুষ্ঠানের শুরুতে কর্তব্যরত অবস্থায় জীবন উৎসর্গকারী পুলিশ সদস্যদের উদ্দেশ্যে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার। পরে ১ মিনিট নীরবতা পালন ও কর্তব্যরত অবস্থায় নিহত পুলিশ সদস্যদের রুহের মাগফেরাত কামনার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়। অনুষ্ঠানে কর্তব্যরত অবস্থায় নিহত পুলিশ সদস্যদের পরিবারবর্গ ও গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Continue Reading

গাজীপুর

মাদক দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগ কোনাবাড়ি থানার এএসআইয়ের বিরুদ্ধে

Avatar photo

Published

on

গাজীপুর প্রতিনিধি :

ঘুষ না দেয়ায় মাদক মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ উঠেছে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি) কোনাবাড়ি থানা পুলিশের সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে। তিনি কোনাবাড়ির বিভিন্ন এলাকায় একের পর এক অন্যায় করে বেড়াচ্ছেন। তার বিরুদ্ধে রয়েছে বেশকিছু অভিযোগ।

এ সংক্রান্ত বিষয়ে নিয়ে ওই এএসআই রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে ভুক্তভোগীর দাদা মোঃ লাল মিয়া (৬২) নামে এক ব্যক্তি গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি অপরাধ (উত্তর) বিভাগে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য লিখিত অভিযোগ করেছেন। তবে সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এএসআই রুহুল আমিন।

লিখিত অভিযোগে লাল মিয়া জানায়, গেল ৪-ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা অনুমান সাড়ে ৫টার দিকে গাজীপুর মেট্রোপলিটন কোনাবাড়ি থানা পুলিশের সহকারী উপ-পরিদর্শক (এসএআই) রুহুল আমিন ও তার সঙ্গী ফর্মা (সোর্স) মিলে লাল মিয়ার নাতী ইমনকে আমবাগ লালঘাট ব্রিজের কাছে থেকে আটক করে।

পরে তাকে ধরে নিয়ে মিতালী ক্লাব সংলগ্ন ভুক্তভোগীর বর্তমান ঠিকানার ভাড়াবাসায় এসে মাদকদ্রব্যের কথা বলে ঘরে প্রবেশ করেন ওই দারোগা এবং তার সোর্স মোঃ শরিফ মিয়া। এ সময় তাদের ঘরে থাকা বিভিন্ন আসবাবপত্র বিছানা, আলমারি, সুকেশ তল্লাশি করেন তারা। তল্লাশিরকালে ইমনদের বাসায় মাদকদ্রব্য সংক্রান্ত কোনো কিছুই পায়নি ওই পুলিশের সহকারী উপ-পরিদর্শক।

এ পর্যায়ে তাদের ঘর তল্লাশি শেষে কিছু না পেয়ে এএসআই রুহুল আমিন ও তার সঙ্গে ফর্মা (সোর্স) ঘরে থাকা স্টিলের আলমারি থেকে নগদ তিন হাজার টাকা, সুকেশ এর ড্রয়ার থেকে আট আনা স্বর্ণের একটি চেইন, আট আনা ওজনের একজোড়া স্বর্ণের কানের দুল, তিন আনা ওজনের একটি আংটি এবং ব্যবহৃত অপ্পো ব্রান্ডের পুরাতন মোবাইল সেট নিয়ে নেয়।

পরে পুলিশের সঙ্গে থাকা সোর্স শরিফ এবং চাঁন মিয়া অভিযোগকারীর নাতী ইমনকে মারধর করে এবং টাকা দিতে বলে। টাকা না দিলে মাদক মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়া হবে বলে ইমনের মাকে হুমকী দিয়ে ইমনকে নিয়ে চলে যায়।

লিখিত অভিযোগকারী ইমনের দাদা লাল মিয়া বলেন, এরপর ৫-ফেব্রুয়ারি অনুমানিক রাত দেড়টার দিকে এএসআই রুহুল তার সোর্স মোঃ শরিফ (২০বাসায় পাঠায় এবং ১নং আসামি ইমনের মা রাশেদা বেগমের কাছে (৫০) পঞ্চাশ হাজার টাকা দিতে বলে। ৫০ হাজার টাকা দিলে থানা থেকে তার ছেলে ইমনকে ছেড়ে দেয়া হবে।

অভিযোগকারী লাল মিয়া জানায়, তার ছেলে নুর আলম নাতী ইমনসহ পরিবার নিয়ে বর্তমান ঠিকানায় দুই বছর যাবৎ বসবাস করছেন। ইমনের বাবা নুর আলম নছের মার্কেট এলাকায় ভিভিন্ন ঝুটগুদামে ডেইলী লেবারের কাজ করেন। আর নাতী ইমন বাসায় থেকে সুইং মেশিন চালিয়ে প্যান্ট ও গেঞ্জির কাজ করে সংসার চালিয়ে আসছে। আমি এবং আমার পরিবারের কেউই কখনো মাদকদ্রব্য সেবন, গ্রহণ এবং ক্রয়-বিক্রয়ের সঙ্গে সম্পৃত্ততা নেই এমন কি এলাকার কেউ বলতে পারবে না যে, আমার নাতী ইমন মাদকের সংঙ্গে জড়িত।
অথচ দারোগা রুহুল সন্দেহ বশত্ব রাস্তা থেকে আমার নাতীকে গ্রেপ্তার করেন। ওই পুলিশ কর্মকর্তা টাকা চেয়েছিল, মূলত টাকা না দেয়ার কারণে আমার নাতিকে মাদক মামলায় ফাঁসিয়ে দিয়ে জেলে প্রেরণ করেছেন রুহুল দারোগা। এই বিষয়ে সত্যতা যাচাইয়ের জন্য আমার বর্তমান ঠিকানা ভাড়া বাসার সামনে স্থাপনকৃত সিসি ক্যামেরায় সংরক্ষিত সব ভিডিও ফুটেজ রয়েছে। ওই ভিডিও ফুটেজে এএসআই রুহুল আমিনসহ সোর্সদের দেখা গেছে ইমনের বাসায় ঢুকতে। ভিডিও ফুটেজে ইমনকে মারপিট করার শব্দও শোনা গেছে।

ইমনের বাবা নুর আলম বলেন, আমার ছেলে ইমনের সঙ্গে মিতালী ক্লাব উত্তরপাড়া এলাকার নয়ন (১৯) কেও গ্রেপ্তার করে হয়। নয়নকে ১৫ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট আর আমার ছেলেকে ২৫পিস ইয়াবা চালান করা হয়েছে।

তিনি বলেন, রুহুল নয়নের পরিবারের কাছ থেকে ৪০ হাজার টাকা নিয়ে নয়নকে ১৫পিস ট্যাবলেট দিয়েছে।

ইমনের বাবা বলেন, আমি গরীব মানুষ বিভিন্ন ঝুট-গুদামে লেবারের কাজ করে কোনো মতে সংসার চালায়। আমার ছেলেকে যেদিন গ্রেপ্তার করা হয় সেদিন বরিশালে পীরের দরবারে ছিলাম। বাসায় এসে শুনি আমার ছেলে ইমনকে মাদক মামলায় গ্রেপ্তার করে জেলে দেয়া হয়েছে। আমি মেয়ের জন্য আস্তে আস্তে কিছু স্বর্ণের জিনিস করেছিলাম সেগুলোও ওই পুলিশ নিয়ে গেছেন। সোর্স ওবায়দুল ওই গয়না গুলো খুলে নেন। টাকা দিতে পারিনি বিধায় আমার ছেলেকে মাদক মামলায় জড়ানো হয়েছে।

ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, ইমনকে মাদক মামলায় ফাঁসানোর পরে তারা খুব মানসিক যন্ত্রণায় ভুগছে। এর প্রতিকার চেয়ে দারোগা রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে বর্ণিত বিষয়ে সুষ্ঠু তদন্তের দাবী করে লিখিত অভিযোগ করেছি।

তবে এসব অভিযোগ এএসআই রুহুল আমিন অস্বীকার করে বলেন, আমার বিরুদ্ধে তারা মিথ্যা অভিযোগ করছেন।

জিএমপি কোনাবাড়ি থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ মহিউদ্দিন ফারুক জানান, অন্যায় করতে পছন্দ করি না, কেউ যদি অন্যায় করে সমর্থনও করি না, পুলিশের কেউ যদি এমন অপরাধ করে থাকে তাহলে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আছেন তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নিবে।

Continue Reading