জাতীয়
সমঝোতা ছাড়াই নৌ মালিক-শ্রমিক বৈঠক সমাপ্ত
শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মজিবুল হক চুন্নুর সভাপতিত্বে সভায় শ্রমিকদের চারটি মূল সংগঠন ও মালিকদের সাতটি সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। এ পরিস্থিতিতে নৌযান শ্রমিকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার হবে কি না- তা নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। শ্রমিক নেতারা জানিয়েছেন, এ বিষয়ে তাদের সিদ্ধান্ত আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তারা সরকারকে জানাবেন।
নতুন পে-স্কেলের সঙ্গে সমন্বয় করে বেতন-ভাতা বৃদ্ধি, নৌপথে চুরি-ডাকাতি বন্ধ, নদী খননসহ ১৫ দফা দাবিতে গত বৃহস্পতিবার থেকে সারা দেশে শুরু হয়েছে অনির্দিষ্টকালের নৌযান শ্রমিক ধর্মঘট। তবে যাত্রীদের ভোগান্তির বিষয়টি বিবেচনায় রেখে এবং সরকারের অনুরোধে সীমিত সংখ্যক যাত্রীবাহী নৌযান চলাচল করছে।
সভায় নৌযান শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম, জাহাজি শ্রমিক ফেডারেশন সভাপতি শুক্কুর আলী, লাইটাররেজ শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম ও কার্গো-ট্রলার- বাল্কহেড শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদকসহ অন্য শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ কার্গো ভেসেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মাহবুব উদ্দিন আহমদ বীর বিক্রম, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ চলাচল সংস্থার সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মো. বদিউজ্জামান বাদন, বাংলাদেশ অয়েল ট্যাংকার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হাবিবুল আলমসহ ৭টি সংগঠনের নেতারা মালিক পক্ষে উপস্থিত ছিলেন।