দেশজুড়ে
বিদেশে পাঠানোর নামে ১২ লক্ষ টাকা নিয়ে প্রতারক চক্র উধাও
অনুসন্ধানে জানাযায়, মো. জাহাঙ্গীর আলম ও মো. পারবেজ নামে দুই বন্ধু (আইবেরী কোষ্ট) নামে ওই রাষ্ট্র যাবে বলে ইকবাল নামে এক প্রতারকের কাছে ১২ লক্ষ টাকা জমা দেন বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। বর্তমানে দুই বন্ধু প্রতারক চক্র শিখারে বন্দী। দেখতে দেখতে দুই বছর পার হয়ে গেল। তার পরেও বিদেশ যাওয়া আর হলো না দুই বন্ধুর। বহুবার তাদের বিদেশ নিবে বলে প্রতারক চক্রটি ঢাকা ইয়ারপোর্ট নিয় বসিয়ে রাখছে জাহাঙ্গীর ও পারভেজকে। এ প্রতারক চক্র রয়েছে তোফায়েল আহম্মদ আরেক প্রতারক।
প্রতারক ইকবাল গাজীপুর সদর ইউজেলার শরীফপুর গ্রামের (আলাউদ্দিন)বাড়ীর মৃত: ইব্রারাহী আজমের ছেলে ও তার সহ তোফায়েল আহম্মদ নোয়াখালী জেলার সোনামুড়ী উপজেলার কালিহাট গ্রামের মৃত: মো. আলীর ছেলে । বর্তমানে দুই প্রতারক ঢাকা তেজকুণী শিল্প এলাকাতে থাকেন।
ভুক্তভোগী জাহাঙ্গীর আলম ল²ীপুর পৌরসভার ১২ নং ওয়ার্ড লাহার কান্দি গ্রামের সুলতান আহম্মদের ছোট ছেলে ও ফারভেজ সদর উপজেলার টুমচর ইউনিয়নের বাসিন্দা। সম্প্রতি জাহাঙ্গীর আলম বাদি হয়ে লক্ষ্মীপুর অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেড সদর আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। যার সিআর নং ৩১৬ ধারা এন. আই. এসিটির এর ১৩৮ ধারা বর্তমানে তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি ফরোয়ানা জারি করেছেন বিজ্ঞ আদালত। মুঠোফোনে (০১৯৬৬১০০৯৯৮) এই নম্বারে ইকবালের সাথে কথা হলে তিনি জানান টাকার বিষয়টি তোফায়েল আহম্মেদ জানেন। এবং তার বাড়ী নোয়াখালী সোনাইমুড়ী। বর্তমানে সে ঢাকা তেজকুনী শিল্প এলাকায় থাকে এবং তাকে পুলিশ খুজে বেড়াচ্ছে। একথা বলে প্রতারক ইকাবল ফোনের সংযোগ কেটে দেয়।