Connect with us

খুলনা

পিরোজপুরে জাতীয় শোক দিবস উদযাপন

Avatar photo

Published

on

DSC05047রনজিত কুমার মিস্ত্রী, পিরোজপুর প্রতিনিধি: সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের ৪১ তম শাহদাৎ বার্ষিকী পালন উপলক্ষ্যে মনোহরপুর মাধ্যমিক ও ২১নং মনোহরপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে বিদ্যালয় মিলনায়তনে অদ্যকার ১৫ আগষ্ট আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
উক্ত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ৩নং দেউলবাড়ী দোবড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সম্মানিত সভাপতি বাবু অনিল চন্দ্র মিস্ত্রী। উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ৩নং দেউলবাড়ী দোবড়া ইউনিয়নের বারবার নির্বাচিত ও স্বর্ণপদক প্রাপ্ত চেয়ারম্যান মাষ্টার মোঃ ওয়ালী উল্লাহ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন মনোহরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বাবু অনিল চন্দ্র বড়াল। উক্ত অনুষ্ঠানের ১৫ আগষ্ট জাতীয় শোক দিবস উদ্যাপন কমিটির আহবায়ক মোঃ বাবুল আকন ও সদস্য সচিব ডাঃ মোঃ জাকির হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও উক্ত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ৩নং দেউলবাড়ী দোবড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সম্মানিত সম্পাদক এফ.এম রফিকুল আলম বাবুল, সহ-সভাপতি বাবু বিনয় ভূষন মজুমদার, সাংগঠনিক সম্পাদক জনাব শহিদুল আলম, নাজিরপুর উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জনাব সোহেল রানা, ৩নং দেউলবাড়ী দোবড়া ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি বাবু অরুন চন্দ্র হালদার, ৩নং দেউলবাড়ী দোবড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ, ৫নং ওয়ার্ড শাখার সাধারণ সম্পাদক বাবু শৈলেন্দ্র নাথ সুতার, ৩নং দেউলবাড়ী দোবড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ ৬নং ওয়ার্ড শাখার সভাপতি বাবু রনজিত কুমার মিস্ত্রী সহ মনোহরপুর মাধ্যমিক ও ২১নং মনোহরপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক কর্মচারী ও শিক্ষার্থীবৃন্দ।
আলোচকবৃন্দ বলেন,“তোমার মহাপ্রয়াণে নিঃস্ব হয়েছে জাতি; শোকার্ত এ লগ্নে শত শ্রদ্ধার্ঘ্য তোমার প্রতি।” দেশ স্বাধীন হয়েছে বলেই আজ স্বস্তির নিঃস্বাশ নিতে পারছি। ছেলে মেয়েদের লেখা পড়া শিখিয়ে চাকুরি করাতে পারছি। দেশ স্বাধীন না হলে কিছুই হতোনা। বাঙ্গালীরা যে স্বপ্ন নিয়ে দেশ স্বাধীন করেছিল আজও তার পূর্ণ বাস্তবায়ন হয়নি। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি ও দূর্নীতিবাজরা স্বপ্ন পূরণ করতে দেয়নি। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে সে স্বপ্ন ধুলিস্যাৎ হয়েছে। বঙ্গবন্ধু জাতির জীবেন বসন্ত এনেছিল ঠিকই কিন্তু তা সত্যি হতে দিল না। আমাদের একটি মাত্র চাওয়া সুশিক্ষা, শিক্ষার বিকল্প কিছুই নাই। সুশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে ক্ষুদ্র দারিদ্র, সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ মুক্ত দেশ গঠনে এগিয়ে আসা। মাঠ পর্যায়ে ধর্মের প্রকৃত শিক্ষা ছাড়া সুষম বন্টন ও অসম্প্রদায়িকতা কখনই সম্ভব নয়। প্রকৃত ধর্মীয় শিক্ষার মাধ্যমে কুসংস্কার ও বাধাবিপত্তিকে অতিক্রম করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বাস্তবায়ন করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Highlights

কলারোয়ায় বিলুপ্তির পথে ইতালি নগরের সুবিখ্যাত টালি শিল্প

Avatar photo

Published

on

দেশজুড়ে ডেস্ক:
সহজ শর্তে ব্যাংক ঋণ না পাওয়া, আন্তর্জাতিক বাজার সৃষ্টিতে সরকারের সহযোগিতার অভাব এবং কতিপয় ব্যবসায়ীর আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে সাতক্ষীরার কলারোয়ার সুবিখ্যাত টালি শিল্প। এদিকে, আধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহার করতে না পারা ও উৎপাদন খরচ বাড়াসহ নানা সমস্যা রয়েছে। ফলে কলারোয়া উপজেলার মুরারিকাটি ও শ্রীপতিপুর এলাকায় ৪১টি কারখানার মধ্যে সচল আছে মাত্র ১৫টি। বর্তমানে এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত প্রায় চার হাজার শ্রমিকের অবস্থা করুণ। ভালো নেই এখানকার টালি শিল্পের মালিক ও শ্রমিকরা।

কলারোয়া টালি কারখানার মালিক ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সভাপতি ও কলারোয়া ক্লে টাইলসের মালিক গোষ্ট চন্দ্র পাল জানান, পূর্ব পুরুষদের পেশা অনুযায়ী এখানকার পালরা প্রতিমা তৈরি করতেন। আর এই প্রতিমা তৈরি করে মুরারিকাটি ও শ্রীপতিপুর এলাকার পালরা সারা দেশে খ্যাতি অর্জন করেন। শুধু তাই নয়, পালপাড়া বধ্যভূমির কারণে এখানকার ঐতিহ্য রয়েছে। ২০০০ সাল থেকে এখানে টালি নির্মাণ শুরু হয়। ২০০২ সালে ইটালির ব্যবসায়ী রাফাইলো আলদো আসেন বাংলাদেশে। এরপর থেকে দেশের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে নারায়ণগঞ্জে টালি তৈরির কাজ শুরু করেন তিনি। কিন্তু ওই এলাকার তৈরি টালি পছন্দসই না হওয়ায় তিনি তার দেশে ফিরে যান। কিন্তু ওই কোম্পানির ম্যানেজার রুহুল আমিন দেশের বিভিন্ন স্থানে পোড়া মাটির টালি তৈরির জন্য মাটি খুঁজতে থাকেন। পরে কলারোয়ার কুমারপাড়ায় এসে পেয়ে যান যুৎসই মাটি।

গোষ্ঠ চন্দ্র পালি আরো বলেন, এক কন্টেইনারে ১৫ হাজার পিস টালি বহন করা যায়। ইটালিতে একসময় প্রতি মাসে ৩০ কন্টেইনার টালি যেত। বর্তমানে ৫-৬ কন্টেইনার টালি যায়। বর্তমানে মালিক সমিতির সদস্য শ্রীকান্ত পাল, তৈলাজ পাল, মদন পাল, শঙ্কর পাল, সন্তোষ পালসহ ১৫-১৬ জন এবং লালপাল, ময়না পাল, জগবন্ধু পাল, স্বপন পাল, মোসলেম উদ্দীন, পরিতোষ দাসসহ আরো ২৫ থেকে ২৬ জন তাদের কারখানা বন্ধ করেছেন। টালি তৈরির সঙ্গে যুক্তরা জানান, কারার এক্সপোর্ট ইমপোর্ট প্রাইভেট লিমিটেডের মালিক রুহুল আমিন কলারোয়া কুমারদের পোড়া মাটির তৈরি টালির সম্ভাবনার পথ দেখান। শুরু হলো টালি তৈরির কাজ। এরপর প্রথমবার পাঁচটি কারখানার উৎপাদিত টালি ইতালিতে রপ্তানি শুরু হয়। এ কারণে এলাকাকে অনেকেই ‘ইতালিনগর’ বলে থাকেন। দু’বছর যেতে না যেতেই এখানকার উৎপাদিত টালি নজর কাড়ে জার্মানি, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, ইংল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশের ব্যবসায়ীদের। কলারোয়ার মাটি পৌঁছে যায় ইউরোপ-আফ্রিকা-পশ্চিম এশিয়ায়। জাহাজে করে রপ্তানি শুরু হয় কলারোয়ার টালি। বিনিময়ে আসতে থাকে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা। চাহিদা সঙ্গে সঙ্গে এখানকার টালি কারখানার সংখ্যাও বাড়ে। এসব কারখানার কাজ পান প্রায় চার হাজার শ্রমিক। ২০১০ সাল পর্যন্ত টালি শিল্প মালিকদের সুদিন ছিল। আন্তর্জাতিক বাজারে বেশ ভালো দামেই বিক্রয় হতো এখানে উৎপাদিত টালি। প্রতিটি টালি ৩০ থেকে ৬০ টাকা দরে বিক্রি করেছেন উৎপাদকরা। এতে করে প্রতি বছর এ শিল্প থেকে ৩০০ কোটিরও বেশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হতো। কিন্তু ২০১০ সালের পর থেকে এ শিল্পে ভাঁটা পড়ে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কলারোয়ায় উৎপাদিত প্রতি স্কয়ার ফুট টালির বাজার মূল্য দুই থেকে ১০০ টাকা, রেকট্যাংগুলোর টালি তিন থেকে ৬০ টাকা, স্টেপ টালি দশ থেকে ৩৫ টাকা, বেন টালি ১৫ থেকে ২৫ টাকা, টেরাকোটা টালি ছয় থেকে ৩০ টাকা, লিস্ট টালি তিন থেকে ১০ টাকা দরে বিক্রি হয়। ১০-১২ ধরনের ফ্যাশনেবল টালি তৈরি হয় এখানে। মেঝে, দেয়াল, ছাদে ব্যবহৃত হয় এসব টালি। দেশি সমঝদার-শৌখিন মানুষদের কাছে কলারোয়ার টালি খুবই পছন্দের। টালি কারখানা মালিক সমিতির সদস্যরা জানান, প্রতি বছর নভেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে শুরু হয় টালি মৌসুম। ৩১ মে পর্যন্ত চলে উৎপাদন। প্রতি মৌসুমে সর্বোচ্চ ৩০ বার পন (চুল্লি) জ¦ালানো যায়। প্রতি পনে ছোট আকারের দশ হাজার থেকে ১২ হাজার টালি এবং বড় আকারের আট হাজার থেকে দশ হাজার টালি উৎপাদন করা হয়। এতে করে প্রতি ‘পোনে’ খরচ হয় প্রায় দেড় লাখ টাকা। ১০ থেকে ১২ লাখ টাকা বিনিয়োগ করার পর তবেই লাভের মুখ দেখা যায়।

টালি কারখানার মালিকরা জানান, এ শিল্পের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন প্রায় চার হাজার শ্রমিক। শ্রমিকদের দৈনিক মজুরি ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা।

টালি কারখানা মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শেখ ইমাদুল ইসলাম ও সদস্য আবদুর রব মোল্যা জানান, তারাসহ বেশ কয়েকজন এ ব্যবসাটা ধরে রেখেছেন। প্রতি কন্টেইনার টালির উৎপাদন খরচ প্রায় এক লাখ টাকা। ইউরোপের বাজারে যার দাম দেড় থেকে দুই লাখ টাকা। বছরে প্রায় ৪০০ কন্টেইনার টালি রপ্তানি করে শত শত কোটি টাকা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব। কিন্তু অসম প্রতিযোগিতা এ শিল্পকে ঝুঁকিতে ফেলেছে। একদিন এ শিল্পের সুদিন ছিল। আজ দুর্দিন। ব্যবসায়ীরা সুদিন ফিরিয়ে আনতে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা ও নীতিমালা তৈরির দাবি জানান।

Continue Reading

খুলনা

২৩ কেজি ওজনের এক মাছের দাম ৮ লাখ টাকা!

Avatar photo

Published

on

খুলনার রূপসা পাইকারি মাছ বাজারে সাড়ে ২৩ কেজি ওজনের একটি ভোল মাছ বিক্রির জন্য আনা হয়েছে। বিক্রেতা এর দাম হাঁকাচ্ছেন ৮ লাখ টাকার বেশি।

বৃহস্পতিবার সকালে মাছটি বাজারের আড়ত মেসার্স মদিনা ফিশ ট্রেডার্সে তোলা হলে সেটি দেখতে উৎসুক বিভিন্ন বয়সের মানুষ ভিড় জমে। এর আগে মঙ্গলবার বঙ্গোপসাগরের দুবলার চর এলাকায় মাসুম বিল্লাহ নামের এক জেলের জালে ধরা পড়ে মাছটি।

মাছটি খুলনায় নিয়ে এসেছেন মো. রহমত নামের এক ব্যক্তি। তিনি মাসুম বিল্লাহর সহযোগী। মাসুমের বাড়ি সাতক্ষীরার আশাশুনির কুড়িকাহুনিয়া গ্রামে।

রহমত বলেন, মঙ্গলবার ভোর ৬টার দিকে মাসুম বিল্লাহর জালে মাছটি ধরা পড়ে। পরে মাছটি দুবলার চরে আনা হয়। সেখানেই কেজি প্রতি ৪০ হাজার টাকা দরে ২৩ কেজি ৬৮০ গ্রামের মাছটির এর দাম হয় ৮ লাখ ৪০ হাজার টাকা।

রহমত আরও বলেন, আরও বেশি দামের আশায় মাছটি বিক্রি না করে খুলনার বাজারে নিয়ে এসেছেন। তবে আশানুরূপ দাম না পাওয়ায় এখন চট্টগ্রামে পাঠানোর পরিকল্পনা করছেন।

খুলনা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জয়দেব পাল বলেন, ভোল মাছ যত বড় হয়, এর দাম তত বেশি হয়। সামুদ্রিক এই মাছের বায়ুথলি বা এয়ার ব্লাডার ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিশেষ স্যুপ তৈরিতেও এই মাছ ব্যবহার করা হয়।

Continue Reading

খুলনা

খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়কে তিন চাকার যান চলাচল প্রতিরোধে পুলিশিং সমাবেশ

Avatar photo

Published

on

ডুমুরিয়া সংবাদদাতা:
খুলনা সাতক্ষীরা ও চুকনগর-যশোর আঞ্চলিক মহাসড়কে থ্রি-হুইলার ও তিন চাকার মোটরভ্যান ইজি বাইক ইঞ্জিন চালিত তিন চাকার যান মহাসড়কে চলাচলের প্রতিরোধে পুলিশিং সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকাল ৪ টায় চুকনগর খর্নিয়া হাইওয়ে থানা অফিস কার্যালয়ে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

ডুমুরিয়ার খর্নিয়া হাইওয়ে থানা পুলিশের ইনচার্জ মো. মেহেদী হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, খুলনা জেলা আ.লীগের সহ-সভাপতি ও চুকনগর ডিগ্রী কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ এ বি এম শফিকুল ইসলাম। সমাবেশের প্রধান অতিথি সরকারি নির্দেশনা ও আইন মেনে সকলকে মহাসড়কে চলাচলের আহ্বান জানান।

সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন- খুলনা জেলা ট্রাফিক সার্জেন্ট মো. রাসেল আহম্মেদ এছাড়াও বক্তব্য রাখেন, খুলনা বাস মালিক সমিতির লাইন সম্পাদক আ. হাই, বাবুল আক্তার। চুকনগর আঞ্চলিক বাস মালিক সমিতির আহবায়ক আনোরুল ইসলাম, সদস্য’ সচিব বিধান চন্দ্র তরফদার, নিতাই নন্দী, ট্রাক মালিক ও শ্রমিক সমিতির গৌতম ঘোষ, টুটুল, মাহেন্দ্র মালিক সমিতির সভাপতি আলতাপ হোসন, তুহিন, মনিরুল, ইজিবাইক মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুল কাদের প্রমুখ।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদকর্মীবৃন্দ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন খর্নিয়া হাইওয়ে থানার এসআই মলয়েন্দ্র নাথ রায়।

Continue Reading